শনিবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
রিয়াদে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
রিয়াদ থেকে সিলেট আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের দাবি জানান সৌদিআরব সিলেট প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধারা;
রিয়াদে সিলেট জেলা বিএনপির উদ্যোগে জননেতা আজিজুর রহমান কে সংবর্ধনা প্রদান; ফারুক আহমেদ চাঁন,সৌদি আরব!”
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের ৫ জামাত
কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির উদ্যোগে সাংগঠনিক সভা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা আদালতের
যারা চাঁদা নেয় তারা মনে করে এটা তার অধিকার : আসিফ মাহমুদ
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
সৌদি আরবের রিয়াদে হারামাইন শিল্পীগোষ্ঠীর উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রিয়াদে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে প্রবাসী লক্ষীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

পদত্যাগপত্রে যা লিখেছেন ওবায়দুল হাসান

ছাত্র-জনতার রোষানলে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় সংস্কার হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভের মুখে প্রধান বিচারপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ওবায়দুল হাসান।শনিবার (১০ আগস্ট) দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন তিনি।
পদত্যাগ পত্রে ওবায়দুল হাসান লিখেছেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট বিল্ডিং এবং এর রেকর্ডসমূহ রক্ষা, কোর্ট প্রাঙ্গণ রক্ষা, বিচারপতিদের বাড়িঘর, জাজেজ টাওয়ার রক্ষা, বিচারপতিদের শারীরিক হেনস্তা থেকে রক্ষা করা এবং জেলা জজ কোর্টগুলো, রেকর্ড রুমসমূহ রক্ষার স্বার্থে আমাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে হলো।’এর আগে শনিবার সকালে প্রধান বিচারপতিসহ অন্যদের পদত্যাগের আলটিমেটাম দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। পরে বিপুল শিক্ষার্থী সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এসে জড়ো হয়ে প্রধান বিচারপতিসহ অন্যদের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেন।

উল্লেখ্য, ১৯৫৯ সালের ১১ জানুয়ারি নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানার ছয়াশী (হাটনাইয়া) গ্রামে ওবায়দুল হাসানের জন্ম।

তার বাবা আখলাকুল হোসাইন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং গণপরিষদের সদস্য ছিলেন। তার মায়ের নাম বেগম হোসনে আরা হোসাইন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স এবং অর্থনীতিতে মাস্টার্স করার পর আইনে লেখাপড়া করেন ওবায়দুল হাসান। এলএলবি শেষ করে ১৯৮৬ সালে তিনি আইনজীবী হিসেবে জেলা বারের তালিকাভুক্ত হন।
পরে ১৯৮৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের এবং ২০০৫ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন ওবায়দুল হাসান।সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০০৯ সালের ৩০ জুন অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে যোগ দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। নিয়ম অনুযায়ী, দুই বছর পর তার নিয়োগ স্থায়ী হয়।হাইকোর্টে দায়িত্ব পালনকালেই ২০১২ সালের ২৩ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারক হিসেবে যোগ দেন দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। ওই বছরের ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২০১৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ছিলেন।

ওই সময়ে ট্রাইব্যুনাল থেকে ১১টি যুদ্ধাপরাধ মামলার রায় আসে।২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  

Copyright© 2024 All reserved