সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক উপাচার্য বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তাজমেরী ইসলাম, ইউট্যাব সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল লতিফ মাসুম, কবি ও সাংবাদিক আব্দুল হাই শিকদার, পেশাজীবী পরিষদের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনে ১৮-১৯ ও ২০ জুলাই গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। আমার মনে হয় বিজয়ের সূচনা হয়েছে, চূড়ান্ত বিজয় আর বেশি দূরে নয়। এর মধ্যে দিয়ে জাতির মুক্তি মিলবে।
’সরকার গঠিত গণতদন্ত কমিশন জনগণ মানে না দাবি করে অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, ‘ড. সুলতানা কামাল সরকারের এজেন্ট। তারা সরকারের হয়ে কাজ করছে। তাদের দিয়ে গঠিত গণতদন্ত কমিশন নয়, জাতিসংঘের অধীনে তদন্ত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিশ্বে ছাত্র আন্দোলনের হত্যায় প্রথম চীন, এরপর বাংলাদেশের অবস্থান। ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে প্রথমে গণরুমে সন্ত্রাসীদের নির্যাতনের শিকার হন।